Saturday, October 31, 2015

মায়ের কথা সত্যি হয়

এক ছিল এক ছেলে। তার বয়স ছিল ২৪ বছর। কয়েক বছর পর তার মা যখন মারা যাবে, তখন মা বলেছিল, "কোন মানুষ যদি কিছু দিয়ে বলে যে, এইটা তোমার কাজে লাগতে পারে, তাহলে সেটা রেখে দেবে, আর ধন্যবাদ জানাবে।" কিন্তু সে তার কথা শুনল না। ছেলেটির নাম ছিল হাবিব। একদিন এক লোক একটা ফলের ঝুড়ি তাকে দিয়ে বলল, "এটা তোমার কাজে লাগতে পারে।" তখন হাবিব বলল, "ধন্যবাদ। আমায় দিন।" বলে সে রেখে দিল। তারপর সে অনেকদিন ধরে অপেক্ষা করল আর ভাবল, কখন এটা আমার দরকার পড়বে। কিন্তু সেটা তার দরকার হল না। কিছুদিন পর আবার আরেক লোক এসে তাকে এক বোতল দিয়ে গেল আর বলল, "এটা তোমার কাজে লাগতে পারে।" সেটাও সে রেখে দিল আর ধন্যবাদ জানালো। তারপর অনেক দিন অপেক্ষা করল। এবারও এটা তার কোন কাজে আসল না। তাই সে ভাবল, এর পরের বার যদি কেউ আসে, তবে আমি সেটা নেব না। তার পরে আরেকজন এসে বলল, "আমি তোমায় এই বোতলের ঢাকনাটা দিলাম। তুমি এটা রেখে দাও।" তখন সে বলল, "না, আমার এটা কোন কাজে আসবে না। আমি বার বার ঠকেছি। তোমার কথা আমি আর শুনব না। তুমি বরং এটা নিয়ে যাও।" তারপর একদিন সে গরীব হয়ে উঠল। সে তার যেটুকু ছিল তা দিয়ে সে একটা বোতল কিনল। কিন্তু সেই টাকা দিয়ে সে ঢাকনা কিনতে পারল না। আর বোতলের সাথেই তো ঢাকনা থাকে। কিন্তু তার কাছে কম টাকা, তাই দোকনদার ঢাকনাটা রেখে দিল। তারপর এখন বাড়ি গিয়ে ঐ বোতলের পানি কিছু রয়ে গেল। তারপর সেগুলো রেখে দেবে। এখন বোতলের ঢাকনা না থাকলে তো পানিতে ময়লা পড়বে। তখন সে ভাবল, "কেন যে আমি মায়ের কথা শুনলাম না! সেই লোকের দেওয়া ঢাকনাটা রেখে দিলেই তো হতো। এখন ময়লাওয়ালা পানি খেতে হচ্ছে।" আর তখন থেকেই সে মানুষ আসলে তার দেয়া জিনিস গ্রহণ করত।
শিক্ষা: মায়ের কথা সত্যি হয়। আর তা না শুনলে অসুবিধায় পড়তে হয়।

কিরণমালা বনাম বিজ্ঞাপন

২০ মিনিট কিরণমালা
    ১০ মিনিট বিজ্ঞাপন-
বজ্রমালা কেন হিংস্র,
    তবুও কিরণমালার বোন?

Wednesday, October 14, 2015

৩ ফুলের ছড়া

১। গোলাপ ফুল সুগন্ধী
        রাজাকে দেব এখুনি;
    খুশি হবে রাজা-
        দেবে কিছু টাকা।

২। জবা ফুলের ঘ্রাণ,
        চমকে যাবে প্রাণ।

৩। ওই রজনীগন্ধা-
        কী সুন্দর এটা!

সুমকন্যা

আগের কথা: সাগরের তীরে কাঠুরিয়া বাস করত। তার একমাত্র কন্যাকে নিয়ে। ঢেউ এসে সব ডুবিয়ে দিয়ে ছিল। তখন তারা অক্সিজেন নিয়েই ছিল। কিছুক্ষণ পরে খুব কষ্টে তারা বেরিয়ে আসে। কিছুক্ষণ পানিতে ছিল দেখে ডাঙায় উঠে অশান্তি লাগছিল। তাই তারা অনেক হাওয়া যুক্ত একটি কাঠের বড় ঘর তৈরি করল। তখন থেকে ওখানেই থাকল। মৎস্যকন্যাদের মত সেজে। আর সেই কন্যার নাম দিল সুমকন্যা।
পরিচয়- রাজা। রাণীর মৃত্যু। রাজকন্যা। রূপ-মৎস্যকন্যা।

শেষের কথা/মূল কথা: একদিন অন্য মতস্যকন্যারা এসে বলল, "রাজা মশাই, রাজা মরেছে দেখে নতুন রাজা। কিন্তু রাজকন্যা তো মরেনি, আর তাকে তো আমরা চাইওনি।" "আচ্ছা! আমি যানবাহন থৈরি করে দেই তোমরা যমুনা এবং বুড়িগঙ্গায় ভ্রমণ কর। শুধু রাজকন্যা ও রাণী ছাড়া। (মূলজন) আর ততদিনে নিয়ম পাল্টানো হবে।" "আচ্ছা! তবে যানবাহন লাগবে না। আমরা তো সাঁতরিয়েই যেতে পারি।" "তোমরা কি প্রস্তুতি নিয়েছ?" "হ্যাঁ।" "সবাই রওনা দাও।" সুমকন্যা বলল, "আগের রাজকন্যা ও রাণী কিন্তু যাবে না।" সবাই চলে গেল। বাকি সবাই ঠিক করল, "আগের রাজকন্যা-রাণী আগের রাণী সাধারণ মানুষ।" এবার রাণীকে আর রাজকন্যাকেও যেতে বলল। ভ্রমণ শেষ হয়ে যাওয়ার পর সকলে ফিরে আসল। তারপর তারা নতুন নিয়মেই চলল।

পালা গরু ও বুনো ইঁদুরের দল

এক গ্রামের কোণায় ছিল এক বন। সেখানে বাস করত এক বুনো ইঁদুর। তার ছিল দল-বল, সৈন্য-সামন্ত, সেপাই ও ৫ জন পাহারাদার। আর তার দল-বল হওয়ার পর সেই ইদুর ছাড়া সবাই মিলে ঠিক করল, বুনো ইদুরটাকে রাজা বানাবে। ওই দিকে গ্রামের কোণায় এক কাঠুরিয়া বাস করত। সে কাঠ বেচে একটা মাত্র গরু কিনল। একদিন সে কাঠ কাটতে জঙ্গলে গেল। ইঁদুরেরা ভয় পেয়ে কাঠুরিয়ার বাড়িতেই গেল। কাঠুরিয়ার নাম ছিল ত্রণিকহল। কিন্তু ত্রণিকহলের বাসায় তারা ঢুকল না। তারা সোজা গরুর ঘরে গেল। গরু ভাবল, "আহারে! ওরা কোন খাবার পায় না। আমি বরং আমার পশম ছিড়ে ওদের খেতে দেই।" আর ইঁদুররা ভাবল, গরু বুঝি ওদের মারবে। তাই বলল, "গরু ভাই! আসসালামু আলাইকুম। আপনি কেমন আছেন? আর আপনাকে সুপ্রভাত ও শুভ সকাল। এবং অনেক ধন্যবাদ।" তখন গরু ভাবল, "ইস! ওরা দেখছি আমাকে অনেক সম্মানও করে।" বলল, "আহ! ওয়ালাইকুম ওয়াসসালাম। বেশ ভাল আছি। তোমাদের কি ক্ষিদে পেয়েছে, বন্ধু?" "সে কী? ব----ন্ধু? আমরা কি আপনার বন্ধু?" "হ্যাঁ! তোমরা আমার বন্ধু। আর ক্ষিদের কথাটা বল।" "হ্যাঁ, খিদে তো বড্ড পেয়েছে।" বুনো ইঁদুর বলল, "এখন কেউ ভাবিস না যে, গরু আমাদের ঠকাচ্ছে। ও সত্যি বলছে কিন্তু।""তোমরা হিঝির বিজির কী বলছ? একটু চোখ বন্ধ কর।" তারা বন্ধ করল। গরু তখন, তার কিছু পশম ছিড়ে তাদের সামনে রাখল। আর তার পোয়ালের (খড়ের) কিছু অংশও রাখল। বলল, "চোখ খোল।" খুলে বলল, "ও! ধন্যবাদ।"-এই বলে খেতে শুরু করল। গরু বলল, "এখন থেকে এক মাস পরপর পশম দেব আর ২ দিন পর পর পোয়াল দেব।" "ধন্যবাদ। এই কথা শুনে খুব খুশি হয়েছি।" "এখন চলে যাও। ত্রণিকহল এসে পড়লে একজনকেও আস্ত রাখবে না।" এখন থেকে পশম আর পোয়াল খায় আর অন্যদিন নিজেরা যা পারে তা খায়। আমার গল্পটি এখন শেষ। এই গল্পটি মনে রাখবেন আপনারা।

Nisha and Risha's School

Nisha and Risha are good girls. Nisha is 6 years and Risha is 5 years old. One day, Risha was doing a word problem (No. of banana = 6, No. of banana eaten = 5, Now banana = 6 - 5 = 1), but she cannot know the last line. Now what did she do? She called to her teacher. Teacher said, "Risha! My dear student, write in answer , 1 banana is have now. Ding! Ding! Ding! Ding! The bell. Everybody going. Risha is a also want to go. But, her mother did not come. Mother said, "Where is your home?" "North Fullar Road. VIP Corner Bhaban. Ground floor. Flat-B-1 39 No. building." "Oh! I will know that home." "What? I will go with you." Risha was going now. Her mother said, "Risha! hai! Why you come with teacher?" Teacher said, "Aha! Don't skall. Nisha is come. Nisha said, sister come. They go to her room. Nisha said, "Sister! Did you know how to take taka? If you talk with me you will have very very fun." "Why? Before doing you will be know." "Ok, take your science book. Read page no. 78 and 66. Risha is reading. Risha said, "Now?" "What did you reading?" "Oh! write, don't talking very much. Shout up your mouth." "No, no, no. Fun task. They will reading." Nisha said, "Sister, make a car." They make a car. Now they make a room with the car. Set a toilet with the room. (On small ভাড়ায় চালিত car) They sell the car. Taka is 20001. Now make in 2 week, 32 cars like this car. That taka is also 20001. Now they have so many taka. On her mother's birthday, Nisha draw a picture. Take a box, keep the takas in the box. Covered the box with the picture. In afternoon, they give the gift to her mother. Mother is very happy with this taka. Now the story is end.