Tuesday, September 30, 2014

রাজা

একদিন একটা রাজপ্রাসাদে থাকত এক রাজা। তার ছিল দুই রাণী, দুই মন্ত্রী, দুই রাজকন্যা এবং দুই রাজপুত্র এবং রাজা একজন। একদিন এক রাণী বলে ওঠে, "আমি রাজাকে ভালবাসি না।" এ শুনে রাজা রাণীর সঙ্গে মারামারি করছিল আর আরেকটা রাণী বসে বসে কাঁদছিল যে, আমার বন্ধুটাকে রাজা মশাই মারছে। ভেবে সে অন্য মন্ত্রী, রাজকন্যা, রাজপুত্র এদেরকে নিয়ে কথাবার্তা বলছে যে, রাজা আমার বন্ধুটাকে মারতেছে, এহে এহে ...........। তোমরা কিছু কর। তখন বলল, "কোন চিন্তা নেই। আমি শুনেছি, এখন হাসপাতালে যেতে হলে টাকা একটু কম লাগবে। কোন চিন্তা করো না। রাজার মারামারি থামুক, তবে গা নিয়ে যাব।" তখন তারা মারামারি করতে করতে দুজনেই ব্যথা পেয়ে গেল। রাণীকে ঐ রাণী সবাই মিলে রাণীকে নিয়ে গেল, কিন্তু রাজাকে একা রেখে গেল এবং রাজার পায়ে ব্যথা, তবুও তাকে হাসপাতালে নিল না। কারণ, সে তার বন্ধুকে মেরেছে তাই তাকে নেবে না। রাজাকে এবং একজন রাজপুত্রকে বাসায় রেখে গেল। এদিকে আবার সেই রাজপুত্রটা রাজাকে অনেক বেশি ভালবাসত। সে রাজাকে বলল, "আমরা অন্য গাড়িতে চড়ে অন্য হাসপাতালে যাব। গিয়ে তোমাকে ডাক্তার দেখিয়ে চলে আসব।" তারপর ডাক্তার যেই ওষুধগুলো দেবে সেগুলো খাবে, তাহলে ঠিক হয়ে যাবে। রাণীমা এসে দেখবে, একি, কি হয়ে গেল। এগুলো এসে দেখবে, আর আমরা হাসতে থাকব। ঠিক আছে, এখন না হয় চল।" তারা গাড়িতে করে ওখানে গেল। গিয়ে ডাক্তার দেখিয়ে চলে এল। ওষুধ খাওয়াল। তারপর সুস্থ হল। তারপর বসে পানি খেয়ে বিছানায় বসে গেল। কিছুক্ষণ পর রাণী এসে গেল। এসে দেখল, রাজা সুস্থ, চুপচাপ বসে আছে। রাজার যে কথা ছিল যে, ওদেরকে অনেক সুন্দর সুন্দর কাপড় কিনে দেবে, সেটা দিচ্ছে না, চুপটি করে বোকার মত বসে আছে। তাই দেখে ওরা বলল, "একি হল গো। ওকে তো আমরা হসপিটালে নেইনি গো। ও কেমনে সুস্থ হল।" এ বলে তারা অবাক হয়ে গেল। এটা দেখে রাজা এবং রাজপুত্র একেবারে হাসতে হাসতে পাগল হয়ে গেল। হাসছে আর হাসছে। তাই দেখে রাণী মনে করছিল যে, ওরা মনে হয় কি যেন একটা আপেল খেল, আর বোধহয় ঠিক হয়ে গেল।  এ ভেবে তারাও হেসে বলল, "আরে বোকা! তুমি তো আপেল খেয়ে অসুখ সারিয়েছ। তাই বলে আমরা অবাক হয়েছি এটা দেখে তুমি হাসছ? আমি জানি তুমি আপেল খেয়ে অসুখটা সারিয়েছ। এটা দেখে আমার খুব হাসি পাচ্ছে। যাদুর আপেল থাকে না। যাদুর আপেলে অনেক কিছু থাকে। ওটা খেলে সারাজীবন শুধু ঘুমাবে আর ঘুমাবে। আমি কোনদিনও দেখিনি যে, এই আপেল খেলে বুঝি অসুখ সারে। হা-হা-হা-হা, হা-হা-হা। তখন রাজাও একটু হেসে হেসে বলে, না না তা নয় তা নয়। এটা বললে আমি এই কথাটা আবার কাজটা করে তারপর তোমাদের আবার অবাক হওয়াব। আসলে তুমি যা বলছ তা সত্য নয়। রাণী বলল, "না, না, একটু বল না। কি করে তুমি করেছিলে? একটু বল, একটু বল। বলতে তোমার কি হয়?" রাজা বলল, "না, না, তা কি করে হয়? আমি এই জিনিসটা রাজপুত্রের সাথে বুদ্ধি করে পেরেছি। এটা রাজপুত্রের সামনেও বলা যাবে না, রাজপুত্র না থাকলেও বলা যাবে না। তুমি বস, একটা কথা শুনবে? এই যে আমি কি করেছিলাম তুমি বলতে পার নাকি দেখ। তারপর ও চ্তিা করে ঠিক যেমন কাজ করেছিল ঠিক তেমনটা কথাই বলেছে। বলেছে, "তুমি অন্য গাড়িতে চড়ে হাসপাতালে কি সব করে চলে এসেছ। তাই তো বুঝি তোমার অসুখ সেরেছে। তবু তুমি কার সঙ্গে গেলে গো? আমার একটা সোনার গয়না ছিল। গয়নাটা যে কোথায় গেল? তুমি একটু খুজে দেবে?" তখন সে বলে, "নিা না আমি খুজে দেব না। তুমি আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওনি। আমি খুজে দেব না, তুমি খোজ।" আর সেই রাজপুত্রই সবকিছু ভাল খুজে বের করতে পারে। সেই রাজপুত্রের জন্যই রানীমা সবকিছু খুজে পেত। তারপরে সেই রাজপুত্রও করে দেবে না। এখন রাণীরই নিজের খুঁজতে হল। আসলে ঘটানটা হল, ওরা যে বাড়ি ছেড়েগিয়েচিল, তখন একটা শয়তান একেবারে রাক্ষসের অনেক শয়তান। সে ছিল আবার চোর। যে বাড়ি দেখে কোন মানুষ নেই, সেই বাড়িতে ঢুকেই গয়না চুরি করে। এবং গয়না একটা বড় বক্কের তধ্যে ভরে মনে করে যে, যখন কোন বিয়ে হবে তখন সেই বিয়েতে এই গিফটটা আমি দেব। এ বলে সে রানীর গয়না নিয়ে গেল। এ হল গিয়ে ঘটনা। আর রানীর হচ্ছে গিয়ে কষ্ট না। এবার তারা খুজে খুজে একসময় একটা বাড়ি পেল। বাড়িতে লেখা, এ ঘরে কেউ আসবেন না। এ ঘরে বাঘ থাকে। আপনারা আসলে আপনাদেরকে বাঘে খেয়ে ফেলবে। তারা একটু চুপ চুপ করে একটা জানালা দিয়ে দেখল, আসলে একটা চোর বসে বসে গয়নায় কোন ময়লা আছে কিনা সেগুলে াপরিসাকররন করছে। তার মধ্যে তার সেই গয়নাটা আছে। এবং তার ফুপাতো বোনের গয়নাটা আছি। এ দেখে সে ভাবল, তাহলে এখানে এরই বাঘের কথা লেখা এল কেন? তাহলে ািসে নিশ্চয়ই মিথ্যা কথা কাগজেলিখে দরজায় টানিয়ে রেখেছে। পেন্সিল দিয়ে লেখেছে। আমি রবার দিয়ে মুচে লেখব যে, এটা চোরের বাড়ি। এখানে আপনারা কোন গয়না না খুজে পেলে এখানে আসবেন। এটা লিখে দিল তারা। আর দরজার ভিতরে ঢুকে বলল যে, এই চোর! আমার গয়না কই? তুমি দেখেছ? আর তোমার হাত এতগুলি গয়না এল কি করে, অ্যাঁ? আর তোমার হাতেই দো কেধছিআমার গয়নাটা আছে। "না ্না আমি তো চু করিনি।" আ মিথ্য াকথা, যা করার কর। আমার পুপাতো বোনের গয়না আর আমার গয়নাটা ফিরিয়ে দাও। আর নাও নাও। ক্নিতু আমাদেরটা ফিরিয়ে দাও, নাহলে আমার কাছে বন্দুক আছে, বন্দুক দয়ে গুলি করে দাব। দাও, দিতে বলছি দাও, এ বলে ধমক দিল। চোর বলে< না বাই, তা কি হতে পাারে/ আমি তো চোর না। তাহলে আমি নিজে চোখে চুপিট করে যখন কোন মানুষ চিল না তখনব আমরা একটু ঘাসপাতা দেয়ে দেখে চুপিট করে দেখছিলাম তোমার মতই একট লোক যাচ্চিল। আর তোমার নাম মুক্তআ। আর সেই লোকরে মাথঅতেও লেখা চিল আমার নাম মুক্তা। তবু তার মানে সে তোমার মতই দেখতে। ক্নিসতু সেই লোক যেই জামা পছিল তোমার ও সেই জামা গা।ে আর সেই লোকের হাতে যেই ঘড়িটা ছিল েই ঘড়িটাতেও লেখা আছে আমার নাম মুনিবা। তাহলে ুমমি মুনিবার ঘর থেকে সেই ঘড়িটা চুরি করে নেয়ছ। আর সবাই একজনের একট াএকটা গয়না খুজছে। আমি দেখতে পাচ্চে< আর তোমার হাতে যে গয়না গুলি আচে সেগুলোই ওরা ড়ে। তইতো বোজ দেগল তুমিই সেই চোর । তমিই সব চুরি কর। তাই তুমি যদি সব গয়না আজ ্মাার হাতে না দাও তাহরে আমি আর তোমাকে গাহ্হ্ গুগি গরিগ করে দেব। চোর আমার টা দাও। চোর দিল না, চোর বলল, ঠিক্ াছে ঠিক্ াচে গলি করে মেের ফেল। সে একটা প্লেট নিয়ে মুখের সামনে ধরল। এবং সে প্লেটের নিচে আকে বালতি পানি এনে রাকল। তখন সে গুরিটা মারল। সেই প্লেটে লেগে গুরিটা পানির মধ্যে পড়ে গুলিটা নষ্ট হয়ে গেল। তখন সে জিহবা দিয়ে ভ্যাঙ্গালো তাকে। ভেঙ্গিয়ে সব গয়ণা তাকে দিয়ে দিল। এবং সে একজনের কাছে নয় দুজনের কাছ থেকে একটু ভিক্ষা চাচ্ছিল। তারপর অনেক মানুষই টাকা দেওয়া শুরু করল। টাকা দিয়ে তখন সেই চোরটা সেই টাকা দিয়েই সব কিছু কিনল। চু রকরে না। চুরি করলে আবার ঐ লোক্ এসে তাকে গুলি করবার চেষ্‌টা করবে। অথচ আমার সেই প্লেটটিও সে নিয়ে গেছে, আমার সেই বালতিটাও সে নিয়ে গেছে। এবং আমার বিছানার কাঠগুলো ভেঙ্গেই চুরে চলে গেছে। আর সেই কাঠগুলোও নিয়ে চলে গেছে। সেই গয়ণাগুলোও তার ানিয়ে নিয়ে বলল, "আপনাদের মধ্যে থেকে যেই গয়নাগুলো হরিয়েছিল তারা তারা এসে আমার কাছে থেকে কোনটা আপনাদের এগুলো খুঁজে গয়ণা বের করে নিয়ে যান। এটা একটা চোরের হাত থেকে ্বামি পেয়েছি। সব ঘটনা চিঠিতে লিখে দেব। আর আমার খাম বানানোর সহচজই আমি খুব তাড়াতাড়ি বানাতে পারি। অনেক গুলো খাম এক মিনিটের মধ্যেই বানিয়ে ফেলতে পারি। সেই খাম বানিয়ে যেই ঘটনা ঘটেছিল সেগুলো আমি চিঠিতে লিকে সেগুলো সই করে স্ক্যান করে এখানেযতগুলো সেট গয়না ততগুলো কাগজ করে আমি স্ক্যান করব। করে সেগুলো নেব। তারপর সেগুলে ানিয়ে একটা খামে একটা ভরব আরেকটা খামে ারেকটা ভরব এরকম ্করে একটা একটা চিঠি লিখব। তারপর আপনাদের কাছে পাঠাব। আপনারা নিবেন, পড়ে দেখবেন  ঘটনাগুলো কি? আমি আগে গয়নার সেটগুলো গুনে ততগুলো কাগজ কিনব। কাগজ কিনে তারপর বলল, "এবার আপনার ানিয়ে যান।" তারপর তারা গয়নাগুলো নিয়ে গেল এবং সে চিঠি লিখে খামে ভরে তাদের পাাঠাল। তার াপড়ে দেখল যে, তাহলে আমরা আর বাড়ি থেকে বের হলেও ঐ বাড়িতে যাব। গিয়ে চোরটাকে মেররে ফেলল। যদি এসে দেখি যে, কোন গয়না হারিয়েছে। এবং আমাদের কাছে কামান আছে। কামান দিয়ে মারব। এবং তাদের ঘরবাড়িও ভেঙ্গেয াবে। এবং তার খুব কষ্ট হবে। এবং তার মৃত্যু হবে। যদি দেখি। এরপর সই রাজা যে ব্যথাতে পড়েছিল না, ব্যথা যে ভাল হয়েছিল, সেই রাজা বআবার ভ্যাঙ্গালো। বলল যে, "তুমি আমাকে রেখে গেছ। তুমি এবারের যেই কথাটা বলেছিলে যে, আমি হাসপাতালে গিয়েছিলাম। এটাই আসলে হয়েছলি। আমিও তোমাদের নিব না। যদি তুমি আমার কাছে মাফ না চাও এবং সরি না বল। তবু আমি সরি বলার সময় দিতে পারব না। আমি সবসময়  ব্যস্ত থাকব। ব্যষ্ত থাকার মধ্যেই যদি বলতে পার, আমার কানের কাছে এসে বলতে পার। আমার কানেরমধ্যে ডদি কথাটা না যায়, তাহলে কিন্তু আমি বলব না। ঠিক আছে?" এই বলল রাজা। তারপর সবার সংসার ঠিখমত থাকে। সবাই একসঙ্গে খাবারদাবার খেল এবং ভাল ভাল ঘর বানাল। সুন্দর সুন্দর ঘর বানালো এবং লিখে রাখল যে, গরীবরা যদি ঘর থেকে চলে যায় তাহলে যদি কোন প্লেন এসে ঘরে রমধ্যে ধ্বংস করে দেয় কিছু, তাহলে তারা সেগুলো পাবেন  না। তারই তারা এই ঘরে থাকবে। তা লিখে এগুলো স্ক্যান করল। ঘরে টানিয়ে রাকল। তারপর যে গরীবের ঘর নাই ঘর ধ্বংষ হয়ে গেছে তারা এসে সেই ঘরে বাস করল। এবং সেখানে অনেক নদী-নালা করল। গোসল করতে হলে সেই পুকের নামে। সেই নদীতে নামে। আর সেখানে লজ্জাবতী গাছও তারা লাগিয়ে দিয়েছিল। আর সেই লজ্জাবতী ফুলেই মজা করবে গরীবরা। তাই লজ্জাবতী গাছ লাগিয়েছিল। লজ্জাবতী ফুলের গাছে নাড়া দিলেই পাতা বুজে যায়। কিছুক্ষণ পর আবার ফোটে। আর এখন রাজা তো সুখে শান্তিতে একবাপরে নাচতে লাগল আর রানী একবার কানের কাছে এসে বলল, সরি, মাফ কর, ইামি যাই। বলে একেবারে চলে গেছে। তাই সবাই আকসঙ্গে মিলে রিঙ্গা রিঙ্গা রোজেকস খেললণ। নরম মাটির উপরে এ স খেলতে হয়। যাতে পড়লেও ব্যথা হয় না। একজন আরেকজনের সাথে হাত মিলিয়ে বলবে, "Ringa Ringa Roses/Pocket Khola Roses/Wish a Wish a/Be Ol Foll Down.

No comments:

Post a Comment